Today Kolkata:- কিন্তু পুরনো একটি মামলায় বৃহস্পতিবার আসানসোল সংশোধনাগার থেকে বিধাননগর এমপি–এমএলএ আদালতে আনা হয় অনুব্রত মণ্ডলকে (Anubrata Mandal)। আসার পথে স্বমেজাজে ছিলেন বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি। যা তাঁর মন্তব্য থেকে প্রমাণিত। আদালতে ঢোকার মুখে এদিন সংবাদমাধ্যম তাঁকে প্রশ্ন করে, ”অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করেছে ইডি। কী বলবেন?” প্রশ্ন শুনেই রীতিমতো রুষ্ট হন অনুব্রত। তাঁর সটান জবাব, ”নাচব? নাচব নাকি ডেকেছে বলে?” এরপরই গটগট করে আদালতে ঢুকে যান কেষ্ট। অন্যদিকে, এ দিন আসানসোল জেল থেকে কলকাতায় নিয়ে আসার সময়ই পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে কাজের আগাম বার্তা দিলেন অনুব্রত। অনুব্রত বলেন, ‘পঞ্চায়েত ভোট ব্যাপক হবে৷
কর্মীদের বলব তৃণমূলের হয়ে কাজ করতে৷’ প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০১০ সালের মঙ্গলকোট থানা এলাকার পুরোনো মামলায় অনুব্রত মণ্ডলকে কলকাতার বিধাননগরের এমপি–এমএলএ আদালতে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তাই বৃহস্পতিবার সশরীরে তিনি হাজিরা দিতে আসেন তিনি। জানা যায়, বামফ্রন্ট আমলে ওই এলাকায় একটি বিস্ফোরণ ঘটেছিল। অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে জামিনঅযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের হয়েছিল। চার্জশিটেও তাঁর নাম ছিল। সেই কারণেই সকাল সাতটার আগেই অনুব্রত মণ্ডলকে আসানসোলের বিশেষ সংশোধনাগার থেকে বের করা হয়।
Anubrata Mandal নাচব নাকি ডেকেছে বলে?’ অভিষেককে ইডির তলব শুনে প্রতিক্রিয়া অনুব্রতর।
Lakshmir Bhandar নজর কাড়বে ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’! দুর্গাপুজো পদযাত্রার ১৭ দফা গাইডলাইন জারি নবান্নের।
Weather update uttarbanga একের পর এক ঘূর্ণাবর্ত-নিম্নচাপ, ফের প্রবল বৃষ্টিতে ভাসবে রাজ্য।
MORE NEWS – ১১ বছর বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশে বসতেন পার্থ ! এখন ফাঁকাই রয়েছে আসনটি।
মন্ত্রিসভায় সর্বশেষ রদবদলের পর বিধানসভায় বিধায়কদের বসার ব্যবস্থা নতুন করে সাজানো হয়েছে। সেই প্রক্রিয়ায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশের আসনটি কারও জন্য বরাদ্দ নয়। সেপ্টেম্বরের স্বল্পকালীন অধিবেশন ওই আসনে কাউকে বসতে দেওয়া হবে না। গত ১১ বছর সেখানেই বসেছেন বর্তমানে অপসারিত মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল কংগ্রেস। তখন থেকেই বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর পাশের আসনটি বরাদ্দ ছিল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জন্য। বর্তমানে পার্থ জেলবন্দি! তাই এবার বোধহয় মুখ্যমন্ত্রীর পাশের আসনে বসবেন রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরাহাদ হাকিম! এমনটাই কানাঘুষো শোনা যাচ্ছিল।